BBBBBBBBBBBBB

BBBBBBBBBBBBBBBBBBBBBBBBBBBB

Monday 1 December 2014

Hot Rape Sex Videos


 photo ab_zps644706f6.jpg Hot Rape Sex Videos

              Watch Here



ডোরবেলটা বাজতেই রানু দরজা খুলল। সামনে দাঁড়িয়ে আছে, ইমরান সেনগুপ্ত। পরণে খয়েরী রঙের স্যুট। কে বলবে ও প্রোডিউসার। এমন সুন্দর চেহারা যে কোন হিরোকেও হার মানিয়ে দিতে পারে অনায়াসেই। রানুকে একদৃষ্টে দেখছিল। যেন ডাইং ফর সী। ওর লাইফের একমাত্র ড্রীম।-কি দেখছেন?
-ভাবতেই পারছি না তুমি আমার পরের ছবির নায়িকা। কালই তোমাকে আমি সই করাব। অ্যাডভান্স পঞ্চাশ হাজার টাকা। খুশী তো?-খুশী মানে ভীষন খুশী।
-কাল হিরো আসছে তোমাকে দেখতে। মিষ্টার দীপক কুমার। খুব হ্যান্ডসাম।
-ও রিয়েলি?-হ্যাঁ। তবে বইতে অনেক বেডরুম সীন আছে। সবকটাই বেশ জমকালো। তুমি রাজী?-ইয়েস। কেন নয়। আমি রাজী।-বাঃ গুড গার্ল। আমার রানুকে বেছে আমি তাহলে ভুল করিনি। কি তাইতো?রানুর মুখে হাঁসি। এখন তাহলে প্রতিদানের মূহূর্তটাকে স্মরনীয় করে তোলা যাক।ইমরান ওকে জড়িয়ে ধরেছে। এবার ওকে একটা চুমু খাবে। রানু মুখটা বাড়িয়ে দিয়েছে। শরীরটা বেশ সিরসির করছে। ইমরান ওর ঠোটটা ঠোটে নিয়ে চুষছে।
-তোমাকে ছমাস ধরে খুজেছি। পাইনি। বলতো এতদিন কোথায় ছিলে? আই অ্যাম রিয়েলি হ্যাপি ফর ইউ। এবার চল রানু। একটু এনজয় শুরু করা যাক, আজকের রাতটার জন্য।

 photo Untitled-1_zpsf4869509.jpg

রানু ওর শরীরটাকে পুরো সঁপে দিয়েছে ইমরান কাছে। হিরোর থেকেও গাঢ় ঘন চুমু খাচ্ছে ইমরান। ওর শরীরের মধ্যে একটা আলাদা রকম জোশ। প্রচন্ড রকম সেক্স। যেন কামের আসক্তি থাকলে তবেই চুমু খাওয়ার ধরণ এরকম হয়ে থাকে। রানু শুধু প্রতিদান দিচ্ছে। জানে প্রতিদানে যেন কোন খুঁত না থাকে। ইমরান খুশী হলেই তবে ওর নিশ্চিন্তি। রাতটুকু ভরপুর এনজয়মেন্ট। তারপর কালকে নগদ অ্যাডভান্স। একেবারে কড়কড়ে পঞ্চাশ হাজার টাকা। রানুকে আর পায় কে? ওতো সব জেনেশুনেই ইমরান প্রস্তাবে রাজী হয়েছে। মনপ্রাণ ঢেলে ইমরানকে খুশী করা শুরু করেছে এখন থেকে। যেন কোন ফাঁক না থাকে।
বুকদুটো পুরো লেপ্টে গেছে ইমরান শরীরের সাথে। চুম্বনের গভীর স্বাদ নেবার সাথে সাথে ইমরান হাত দিয়ে ধরে ফেলেছে রানুর বুকদুটোর একটাকে। রানু বুঝতে পারছে ইমরান হাতে নিয়ে বুকদুটোকে চটকাতে চাইছে। প্রতিবাদ না করলে বুঝে নিতে হবে সে কি চাইছে? সন্মতি যখন পেয়েই গেছে ইমরানও তাই হাত দিয়ে রানুর বুকটাকে চটকাতে শুরু করেছে। টিপতে টিপতে, চটকাতে চটকাতে দলাই মালাই আসতে আসতে বাড়তেই চলেছে। প্রশ্রয়, ইন্ধন যেন ইমরানকে স্যাটিশফাই করছে একদম প্রথম থেকে। ওঃ ওয়াট এ বিগিনিং।
-তোমার বুকদুটো এত সুন্দর রানু। হাতে না নিলে বুঝতেই পারতাম না। ওয়াট এ লাভলি ইয়োর ব্রেষ্ট। আমি তারিফ না করে পারছি না।–তুমি ভয় পাচ্ছো রানু?
-না তো?-আর ইউ ফিলিং ইজি?-অফকোর্স।-তাহলে চল। এবার একটু ড্রিংকস নিয়ে বসা যাক। কি খাবে স্কচ্ না হূইস্কি?-যেটা খুশী।-ড্রিংক করার হ্যাবিট আছে তোমার?
-একটু আধতু।-ফিল্ম লাইনে এগুলো কিন্তু খুব নরম্যাল। না থাকলে এখন থেকে নিজেকে প্রস্তুত করে নাও। আমার হিরোয়িনরা ড্রিংক না করলে আমার ভাল লাগে না। ধাপে ধাপে নিজেকে তৈরী করে নিতে হবে। আর ইউ রেডী?
-আমাকে পরখ করছেন? আমি হ্যাঁ বলছি তো।
-স্মার্ট গার্ল। (হাঁসতে হাঁসতে) তোমাকে সত্যিই পরখ করছি।
ইমরান আবার ওর ঠোট ঠোটে নিল। দ্বিতীয়বার অনুরাগের ছোঁয়া দিতে রানু প্রস্তুত। কি দূর্দান্ত সমর্পণ। ইমরানকে গরম করে দিচ্ছিল শুরু থেকেই। হোটেলে ডাকাটা যেন ভীষন ভাবে সার্থক হয়েছে।
হঠাতই কেমন যেন মনে ধরেছে রানুর ইমরানকেও। এত সুন্দর চেহারা যার, পাবলিকের চোখে এও তো হীরো হতে পারে সহজে। তাহলে কেন শুধু শুধু ভাড়া করা হীরো? বলে দেখবে নাকি একবার ইমরান সেনগুপ্তকে। কি জবাব হবে এর উত্তরে?

 photo 2014-12-02_000744_zpsbe199d47.jpg

-আপনিও তো স্মার্ট। নিজের ছবিতে নিজেই হীরো হিসেবে নামেন না কেন? বেশ মানাবে আপনাকে।
-তাহলে তো আবার জুটি বাঁধতে হবে। আমার যে একটা জুটি পচ্ছন্দ নয়। (হাঁসতে হাঁসতে) তারপরে আবার হিরো যদি ভিলেন হতে রাজী না হয়?
-বাবা আপনি তো বেশ মজা করেন?
-মজা করি? না না আমরা রিয়েলটা করি। হিরোরা যেটা করে সেটা কৃত্তিম। ওরা ঐ কৃত্তিম স্বর্গরাজ্যের মধ্যে নিজেদের আটকে রাখে। দেখনি কখনো? সিনেমায় হীরোর চুমু খাওয়ার দৃশ্যকে। কেমন ডিরেক্টরের হাতের পুতুল হয়ে দৃশ্যগুলোকে পালন করে। আমাদের মতন সর্বক্ষমতাবান হতে ওরা যে পারে না। ওরা শুধু ইমেজ বিল্ডিং করে। যদি একবার কাগজে কোন গসিপ কলাম বেরিয়েছে, ফ্যান ক্লাবের সদস্যরা পাবলিসিটি শুরু করে দিয়েছে, ব্যাস, তাহলে আর পায়ে কে? ওটাইতো রটনা। হিরো কোন টাটকা ভাবী নায়িকাকে ভোগ করছে, বহূ নায়িকা ভোগে নিজেকে অভ্যস্ত করে ফেলেছে, যা শুনেছ সবই পাবলিসিটি স্টান্ট। ওগুলো সত্যি নাকি?
রানু অবাক হয়ে শুনছে। যেন স্তন্ভিত। বাক্যহারা।
-আপনার হীরো দীপককুমারও তাই?
-ওতা একটা মরা গাঙ। এমন একটা সমুদ্র, যেখানে জোয়ার আসে না। তুমি যদি তোমার শরীরের সবকিছু প্রস্তুত করে ওকে স্বাগতম জানাও, তাহলেও দেখবে প্যান্টের তলায় ওর কোন ঢেউ জাগছে না। আমরা ওটা পারিনা। আমাদের এটাই সব থেকে বেশী আনন্দ। যা হবে সব কিছু রিয়েল। কি বল? যেমন তোমায় পেয়েছি। আজ রাতটুকু তোমার সঙ্গ পাব, আমার বই এর পয়সাতো আর্ধেক এখানেই উঠে যাবে। তোমার কাছে এইজন্যই তো আবদারটা রেখেছি। বল এখনো বলছি। তুমি আনহ্যাপি নও তো?
-না না বার বার কেন ওকথা বলছেন? আমি তো জেনেই এসেছি।
ইমরান হাঁসছিল, এবার একটা বেনসন হেজেস সিগারেট ধরালো। রানুর দিকে প্যাকেটটা বাড়িয়ে বলল-খাবে একটা?
রানুও প্যাকেট থেকে একটা সিগারেট বার করে ঠোটে গুজল। ইমরান লাইটার জ্বালিয়ে বাড়িয়ে দিল রানুর ঠোটের দিকে। রানু সিগারেট ধরিয়ে ধোয়া ছাড়তে লাগল ইমরান মতন।

হঠাত রানু চেঁচিয়ে উঠল। ইমরান কি করছে হাত দিয়ে? লোমশ জায়গাটায় হাত দিয়ে থাবরাতে থাবরাতে কি যেন চেষ্টা করছে তাড়াতাড়ি ওটা বেরিয়ে আসুক। কাম অন তাড়াতাড়ি কাম অন। কুইক। রানু বুঝতে পারছে ওর ইউরিনটাকে এভাবে মোক্ষম কায়দায় ইমরান পাস করানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু ওটা যে বেরোলে ইমরান মুখের উপরই ছিটকে পড়বে, কি হবে তখন? ওকি ইউরিন সাক করবে? রানু বুঝতে পারছিল না। একটা অজানা আগ্রহে অপেক্ষা করছিল, কি হয়, ব্যাপারটা দেখার জন্য। ইমরান হাতের থাবরানীর চোটে রানুও মুখ দিয়ে গোঙানির মতন শব্দ বের করতে লাগল –আ আ আ আ আ । ইউরিন এবার বেরোতে লাগল, আর ইমরান হাতের চাপে ওটা ছিটকে ছিটকে চারদিকে ছড়িয়ে পড়তে লাগল। বেশীর ভাগটাই ছিটকে লাগল ইমরান মুখে। পুরো ইউরিনটা পাস করিয়ে ইমরান আবার রানুর গুদ মুখে নিয়ে চুষতে লাগল। রানু নিজেকে তখন আর সামলে রাখতে পারল না। তীব্র চিৎকারে ঘরটাকে কাঁপিয়ে তুলতে লাগল। ছটফট করতে লাগল বিছানার উপরে।
বেশী স্মার্টনেশ দেখানোর ফল এখন হাতে নাতে গুনতে হচ্ছে। দুরাত্রি এখনও তো বাকী। প্রথম দিনেই এই। এরপরে না জানি কি হবে। লোকটা বেশ সুন্দর সুন্দর কথা বলছিল একটু আগে। কিন্তু সেক্সের ব্যাপারে যে কতখানি ঝানু মাল রানু অনেক আগেই বুঝে গেছে।ইমরান রানুকে বলল-আর ইউ রেডী টু টেক মি ইনসাইড রানু? তোমাকে স্ট্রোক করার জন্য আমি ভীষন অস্থির হয়ে উঠেছি।-ঠিক আছে করুন।
রানুর ঠোটটা ঠোটে নিয়ে গভীর চুম্বন করতে করতে ইমরান বলল-এবার থেকে আর আপনি নয়। কি তখন থেকে আপনি আপনি করছ? আমাকে নিজের মনে করতে পারছ না? মনে কর না আমি তোমার খুব কাছের লোক। তোমার সঙ্গে শুধুই এগ্রিমেন্টের সম্পর্ক তো আমি রাখতে চাইছি না রানু। একটা আলাদা সম্পর্ক তোমার সাথে গড়ে তুলতে চাইছি।
ইমরানকে হঠাৎ রানুর একটু অন্যরকম মনে হোত লাগল। এ আবার কি রকম চুক্তি? ও তো যা করছে শুধু সিনেমায় চান্স পাওয়ার জন্যই করছে। ইমরান কি কনট্রাকের বাইরে গিয়ে অন্য সম্পর্ক স্থাপন করতে চাইছে না কি রানুর সঙ্গে? তাহলে তো বেজায় মুশকিল হবে।
রানু তবু কিছু বলল না। আগে তো চান্সটা পাই তারপর দেখা যাবে।
পেনিসটা রানুর ফাটলে ঢোকানোর সময় ইমরান বলল-আমাকে আগে যারা সুখ দিয়েছে, তাদের থেকে তোমার কাছে একটু বেশী আশা করছি। আমাকে এমন সুখ দাও, যাতে তোমাকে নিয়েই পড়ে থাকতে পারি সারাজীবন।
চমকে উঠল রানু। এ আবার কি কথা? লোকটা মনে হচ্ছে রানুর শরীরে মাতাল হয়ে গেছে। ওকে নিয়ে কি করতে চাইছে? সারাজীবন চটকানোর তালে আছে নাকি?
মুখে কিছু না বলে কনট্রাক হারানোর ভয়ে ইমরানকে পুরোপুরি সহযোগীতা করতে লাগল রানু। শুরুতেই খুব ফাস্ট গতিতে রানুকে ঠাপানো শুরু করেছে ইমরান। রানুর পুসি দিয়ে জল গড়াচ্ছে। ভিজে জায়গাটায় হড়হড় করে ঢুকে যাচ্ছে ইমরান মোটা লিঙ্গটা। একবার ঢোকাচ্ছে, একবার বের করছে। প্রথমে, রানুর ঠোটে নিজের জিভের লালা মাখিয়ে চুমু খেতে খেতে দারুনভাবে ওকে গাঁথুনি দিতে লাগল ইমরান। তারপর ওর বুকের স্তন মুখে পুড়ে নিয়ে ওকে একইভাবে ভরপুর চুদতে লাগল ইমরান। রানু হাতদুটো তখন ইমরানের কাঁধে রেখেছে। চোখবুজে আঘাত সহ্য করে যাচ্ছে। বুঝতে পারছে শরীরটাকে চুদে তছনছ করছে ইমরান। ওকে বাঁধা দিয়ে কোন লাভ নেই, বরঞ্চ ইমরান ওকে নিয়ে যা খুশী তাই করবে সারা রাত ধরে। এখন কত সময় ধরে ওকে সমান তাল দিয়ে রানু কোয়াপোরেট করে যেতে পারে সেটাই দেখার। রানু ওকে খুশী করার জন্য এবার শুধু মুখে বলল-বেশ তো হচ্ছে, কর ভাল করে।
দেখল ইমরানের মুখে একটা তৃপ্তির হাঁসি। ওকে আরো শরীরের মধ্যে একাকার করে ইমরান বলল-এটাই তো এক্সপেক্ট করেছিলাম তোমার কাছ থেকে। থ্যাঙ্ক ইউ রানু থ্যাঙ্ক ইউ, আই লাভ ইউ।
সর্বনাশ করেছে, এ যে দেখছি প্রেমে পড়ে গেছে রানুর।
ওর মধ্যেই ও কেমন চিন্তায় পড়ে গেল ইমরানকে নিয়ে। ভাবভালবাসা আগে হয় তারপরে যৌনতা। যেখানে শুধু শরীরি সম্পর্ক থাকে সেখানে আবার ভালবাসা কিসের? ইমরান যে রানুকে পেয়ে একটু অ্যাডভানটেজ্ নিতে চাইছে, সেটা ভালমতই ফিল করল রানু। সকাল হলেই সব মোহ কেটে যাবে এই আশায় ও শুধু ইমরানকে আনন্দ দেবার ব্রত নিয়ে ওকে পূর্ণ সহযোগীতা করতে লাগল।
স্তনের বোঁটাটায় কামড় লাগাচ্ছিল ইমরান। রানুকে নিয়ে যেন খেলা পেয়ে গেছে ও। কামড়ে কুমড়ে বোঁটাটা অনেক্ষণ মুখের মধ্যে নিয়ে রইল। চুষে চুষে সুখটাকে ভরপুর উপভোগ করছিল। স্তনটাকে গভীর আবেগ নিয়ে চুষতে চুষতে ও রানুকে বলল-আই রিয়েলি এনজয়িং। তোমার বুকদুটো মনে দাগ কাটার মতন রানু। সারা জীবন মুখে নিয়ে চোষা যায়।
রানু বলল-ওভাবে চুষো না। আমি আর পারছি না।
ইমরান কামের উত্তেজনায় রানুর অনুরোধটা রাখল না। প্রবল গতিতে রানুকে ঠাপ দিতে দিতে ওর ব্রেষ্ট নিপল চুষে চুষে একাকার করে দিতে লাগল। যেন এবার রানুর রসালো গুদটাও ছিড়ে একাকার করে দেবে একটু পরেই। দামী হোটেলের বিলাসবহূল কামরায় কামকেলিতে লিপ্ত হয়ে ইমরান এক অপরূপ সুখ পেতে লাগল রানুকে চুদতে চুদতে। রস গড়াতে গড়াতে রানুর যৌননালীও তখন ভিজে জ্যাব জ্যাব করছে। অনায়াসে ঢুকে যাচ্ছে ইমরান ডান্ডার মতন লিঙ্গটা। স্তনদুটোও সেই সাথে মুখে নিয়ে ছেলেখেলা করছে। ঝড়ের গতি ক্রমশ গভীর থেকে গভীরতর হচ্ছে, থামার কোন লক্ষণ নেই।

0 comments:

Post a Comment